Friday, February 20, 2015
Bangladesh 2015 World Cup
The Tigers enter their fifth World Cup campaign, and in many ways are
the least prepared of all 14 participating teams. Bangladesh last
international fixtures in either Australia or New Zealand were exactly
five years ago at the tail end of the 2010 summer. All of the other
thirteen teams have toured Oceania in more recent times. It will be
extremely difficult, yet not impossible, for Bangladesh to acclimate to
the largely unfamiliar conditions quickly enough to strike above
expectations.
Thursday, February 19, 2015
Wednesday, February 18, 2015
ফরেক্স কি ? কিভাবে শিখবেন ? কোথায় শিখবেন ? ইনভেস্ট ছাড়া কীভাবে শুরু করবেন ?
মুল আলোচনায় যাওয়ার আগে হালকা একটু জেনে নেয় ফরেক্স কি এর কি কি
সুবিধা আছে এবং প্রফেশন হিসেবে এটা কেমন হতে পারে। বিষয়টা আসলে শেয়ার
করছি অনেকজানার ভেতর সামান্য অজানার তাগিতে, বেশ কদিন ধরে একটা প্রশ্ন ফেইস
করছি অনেকে ফরেক্স, ফরেক্স শব্দটা শুনতে শুনতে বিরক্ত, যে ফরেক্স শিখতে
কোথায় যাব? অনেকে অনেক ধরনের সুবিধার কথা বলছে, কেউ কেউ বলছে ট্রেনিং করলে
নিশ্চিত আয়, আবার এটাও অনেকে বলছে মাসে ৫০,০০০-৭০,০০০ টাকা সহ আনলিমিটেড
আয়ের ব্যবস্থা ,আবার এমন কাউকে শো করছে যারা নাকি প্রতিমাসে ১,০০,০০০(এক
লক্ষ) টাকার চেয়ে বেশী ইনকাম করে ফরেক্স ট্রেডিং এর মাধ্যমে। সব মিলিয়ে
বিষয়টা অনেকের কাছে এখনো অস্পষ্ট। তাই আমার ফরেক্স ট্রেডিং এর অভিজ্ঞতা
এবং উপরোক্ত সমস্যা ও সম্ভাবনাগুলোর যথাযথ সমাধানের চেষ্টায় এই অভিপ্রায়।
আশা করছি আপনাদের ফরেক্স ট্রেডিং অভিজ্ঞতা ও শেয়ার করবেন। তাতে করে
মিনিমাম একটা লাভ যে নতুনরা মিসগাইড হবে না।
ফরেক্স কিঃ
নতুন ভাবে মনে হয় কাউকে বোঝানোর দরকার নেই যে ফরেক্স কি তারপরও আলোচনার স্বার্থে এবং একেবারে নভিস যারা তাদেরকে বলছি; ফরেক্স হল এমন একটি ট্রেডিং মার্কেট যেখানে একটি মুদ্রার বিপরিতে আরেকটি মুদ্রা কেনাবেচা করে প্রফিট করা যায়। আর এই মার্কেটে ট্রেডিং সুবিধাগুলোও নতুনরা একবার জেনে নিতে পারেন।ফরেক্স শিখতে কোথায় যাব?
খুব সহজ উত্তর হল কোন ফরেক্স ট্রেনিং সেন্টারে চলে যান অথবা আপনার পরিচিত কেউ ফরেক্স জানলে তারকাছ থেকে যেকোনভাবে শিখতে শুরু করুন। আসুন এইবার একটু গভীরে যায়। ট্রেনিং সেন্টারে গিয়ে ফরেক্স শিখলে কেমন হয়। বর্তমানে আমাদের দেশে মোটামুটি সব ফরেক্স ট্রেনিং সেন্টারের সাধারণ ফরেক্স ট্রেডিং এর ট্রেনিং ফি ৮,০০০-১০,০০০ টাকার মধ্যে। সময় ২-৪ সপ্তাহ। ভালো। কোন বিষয় সম্পর্কে ভালো ভাবে জানতে হলে ট্রেনিং আর কোন বিকল্প নেই। নিজে নিজে সবাই সব কিছু পারে না। ট্রেনিং সেন্টারের এই এক মাসের ট্রেনিং এ আপনি ফরেক্স ট্রেডিং রাজ্য একটু পা দিলেন এখন বাকি কাজ আপনার, নিয়মিত অধ্যায়ন এবং চেষ্টায় আপনাকে একজন ট্রেডার রুপে গড়ে তুলতে পারে। সে জন্য দরকার লম্বা একটা সময় নিয়ে অনুশীলন শুরু করা। আর এই কাজটি করতে আপনি ট্রেনিং সেন্টারে জেতে বাধ্য নন, আপনি চাইলে নিজে নিজে বিষয়টা আয়ত্তে আনতে পারেন। তবে রেডিমেইড হলে সময়টা কম লাগে। খেয়াল করুন প্রথমত ফরেক্স কোন ডাক্তার দ্বারা বানানো কোন বড়ি নয় যে এক নিমিষে গুলিয়ে গেয়ে নিলেন অথবা এমন কোন প্যাকেজ নয় যে এক মাসের মধ্যে সব বুঝে গেলেন। ফরেক্স হল একটা “ লং টাইম লার্নিং প্রসেস ফর লাইফ টাইম এন্ড লাইভ আর্নিং ”। অল্প বিদ্যা যেমন ভয়ংকর তেমনি সামান্য কদিনের প্রচেষ্টায় বিষয়টি আয়ত্তে আনার চিন্তাও তেমনি ভয়ংকর। তাহলে আপনিকিভাবে শুরু করবেন?
স্টেপ ১ # আপনি প্রথমে দেশি-বিদেশি যেকোন একটা সাইট মার্ক করেন তারপর প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটি সময় বের করেন আপনার রেগুলার রুটিন থেকে তারপর একটু একটু করে স্টাডি শুরু করেন মনে রাখবেন তাড়াতাড়ি করতে গিয়ে লোড নিবেন না। জোর পূর্বক কিছু আয়ত্তে আনার চেস্টা করবেন না। আপনি যদি সময় কে সময় দেন তাহলে সময় আপনাকে সময় দিবে। আপনার স্টাডি কে তিনটি ভাগে ভাগ করে নিন নয়ত তালগোল পাকিয়ে ফেলতে পারেন (বিগেনিং, প্রফেশনাল এবং এডভান্সড এই তিনটি লেভেলে). স্টেপ ২ # স্টাডি চালিয়ে যেতে অনেক বিষয় অনেক সময় অস্পষ্ট থাকতে পারে সেই ক্ষেত্রে ভিবিন্ন ফোরামে আপনার সমস্যাটি বা যে বিষয়টি বুঝতে পারছেন না তা জিজ্ঞেস করুন। অনেক অভিজ্ঞ ট্রেডার আছে যারা আপনার সমসাটির ভালো সমাধান দিতে পারবেন। স্টাডির যখনি ডেমো ট্রেডিং অধ্যায় শেষ করে ফেলবেন তখন থেকেই ডেমো প্র্যাকটিস শুরু করেন। আর পাশাপাশি চালিয়ে যেতে থাকুন আপনার নিয়মিত স্টাডি। নিয়মিত স্টাডি যেভাবে ফিক্সড করেছেন সেভাবে ডেমো ট্রেডিং প্র্যাকটিসটা ফিক্সড করবেন। স্টেপ ৩ # ধরে নিলাম আপনার ব্যাসিক স্টাডি কোর্স শেষ এখন আপনি মোটামুটি ট্রেড বোঝেন এবং ট্রেড করতে পারেন। তাহলে এখন কি করবেন। আসলে এখনি আপনি ডিসিশন নিবেন আপনার দ্বারা কি আসলেই ট্রেড সম্ভব? এতদিনের ফরেক্স শেখার অভিপ্রায় কতটা আপনাকে আনন্দ দিতে পেরেছে কিংবা যতটুকু ফরেক্স করেছেন তাতে আপনি কতটুকু হ্যাপি? নিজে নিজে এই প্রশ্নের উত্তরটা নিয়ে নিন, যদি আপনার উত্তরটা হয় আপনি বেশ উপভোগ করছেন এবং এই প্রকার আর্নিং কনসেপ্টটা আপনাকে বেশ আনন্দ দিচ্ছে তাহলে আমি বলব আপনি ফরেক্স করবেন বলে ডিসিশন নিতে পারেন। এবং আপনার পরবর্তী স্টেপ শুরু করুন। আর যদি এতোদিনের প্রচেষ্টায় আপনি নিজেকে এই প্রকার আরনিং সিস্টেম এর সাথে কোপ করাতে পারছেন না, কিংবা বিশয়টা আপনার ঠিক বোধগম্য হচ্ছে না, আপনি ঠিক আনন্দ পাচ্ছেন না তাহলে আমি বলব আপনি জোর করে কিছু করতে যাবেননা, আপনাকে বুঝতে হবে এই প্রকার আর্নিং আপনার জন্য সুইটেবল না, আপনি আর জোর করে বেশিদুর চেষ্টা না করে আপনার পছন্দের অন্য কোন ব্যবসা করুন। কারন প্রথম অবস্থায় যতটুকু বুঝেছেন অন্তত আশা করি অতটুকু বুঝে গেছেন যে এটা একটা আর্ট আপনি যত ভালো-ভাবে আনন্দের সাথে সময় দিতে পারবেন আপনি তত তাড়াতাড়ি সফল হতে পারবেন। তাই আপনার এসেসমেন্ট পিরিয়ড যেহেতু পজিটিভ না তাহলে আপনি এই প্রকার ব্যবসার চিন্তা বাদ দিন। কারন সবাইকে দিয়ে সব কিছু হয় না এটা আপনি ভালো ভাবে জানেন। স্টেপ – ৪ # ঠিক আছে ধরে নিলাম আপনি ডিসিশন নিয়েছেন আপনি ট্রেড করবেন। তাহলে এখন সময় এসেছে নিজেকে মুল ট্রেডার রুপে তোলার। আপনি স্টুডেন্ট কিংবা, চাকুরীজীবী। আপনার স্বাভাবিক কাজকর্মের বাইরে প্রতিদিন ১-২ ঘন্টা সময় বের করে নিন যেহেতু বিষয়টাতে আপনি বেশ আগ্রহি এবং ইনজয় করছেন। এইবার হল আপনার দ্বিতীয় এসেসমেন্ট:- আমি খুব করে ভালো লাগার প্রতি মনোযোগ দিচ্ছি, কারন জোর করে করা কাজের ফলাফল ভালো হয় না। এইবার আপনার স্বাভাবিক কাজকর্ম ঠিক রেখে সম্পূর্ণ অপশনাল একটি বিষয় হিসেবে ফরেক্স প্র্যাকটিস করুন, অতিদ্রুত এই মার্কেট থেকে রিটার্ন আশা করতে যাবেন না। অতিরিক্ত একটি বিষয় হিসেবে এগুতে থাকেন এক পর্যায়ে আপনি যখন আবিষ্কার করবেন না আপনি ভালো ট্রেড করছেন এবং আপনার ৪-৬ মাসের রেগুলার অনুশীলন যদি আপনাকে সার্বিকভাবে পজেটিভ রেজাল্ট দেয় তাহলে আপনি ইনভেস্ট আর কথা চিন্তা করতে পারেন। স্টেপ – ৫ # মুলত আপনি এখন জেনে গেলেন যে ফরেক্স ট্রেডিং এর অনেক গুলো ফর্মুলা এবং অনেক স্ট্রেটিজি আছে। তেমনি আপনি আরো জানলেন যে একেকটি বিষয় দিয়ে একেকভাবে স্ট্রেটিজি তৈরি করা যায়। কিন্তু সবগুলো বিষয় দিয়ে একসাথে আবার ট্রেড করা সম্ভব নয়। তাই এখন আপনার কাজ হল ডিসিশন নেওয়া যে কোন স্টাইলে রেগুলার ট্রেড করবেন। আপনি জানেন যে মুলত ট্রেড করার ফর্মুলা তিনটাঃ টেকনিক্যাল এনালাইসিস ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস এবং ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিস । মুলত বেশিরভাগ ট্রেড হয়ে থাকে টেকনিক্যাল এনালাইসিস স্ট্রেটিজিতে এবং এই স্ট্রেটিজিই সবচেয়ে বড় এবং সময় সাপেক্ষ। স্টেপ – ৬ # ধরে নিলাম আপনি টেকনিক্যাল এনালাইসিস স্ট্রেটিজিতে ট্রেড করবেন বলে স্থির করলেন তাহলে এইবারকার লক্ষ্য হল টেকনিক্যাল টার্মস গুলো শেখা। আপনি ইতিমধ্য জেনে গেছেন যে ট্রেন্ড পাওয়ার ট্রেডিং এর জন্য বিশেষ পদ্ধতি হল ট্রেন্ড সনাক্ত করে ট্রেড করা সেই জন্য অনেক অনেক টুল এবং স্টাডি করতে হবে আপনাকে। আর তাই শুরু করে দিন বিভিন্ন প্যাটার্ন ড্রয়িং, অ্যান্ডস্ট্যান্ডিং এবং এক্সিকিউশন । এতে করে প্যাটার্ন সম্পর্কে আপনার ভালো ধারণা চলে আসবে তারপর এডভান্স পিভট পয়েন্ট এবং ফিভনাসি রিট্রেসমেন্ট নিয়ে কাজ শুরু করে দিন স্টেপ – ৭ # এই স্টেপে আপনি আরো একধাপ এগুবেন চার্ট নিয়ে, এতক্ষণ পর্যন্ত আপনি জেনে গেলেন প্যাটার্ন ড্রয়িং পূর্বক তাকে নিশ্চিত করতে হয় কিভাবে ফিভনাসি দিয়ে। এখন মুলত সেই কাজটি আবার করবেন আগের চেয়ে বেশী স্ট্রেনথ নিয়ে। চলে আসুন Trading Classic Chart Patterns ধরে, মুলত বইটী ফলো করার মাধ্যমে আপনি পরিষ্কার হয়ে যাবেন যে চার্ট প্যাটার্ন গুলো কতদুর কাজ করে কতটা ইফেক্টিভলি বিভিন্ন মার্কেট সিচুয়েশনে। আপনার রেফারেন্সে ভালো কোন চার্ট প্যাটার্ন বই থাকলেও সেটা ফলো করতে পারেন। মুলত উদ্দেশ্য একটাই। চার্ট প্যাটার্ন শেখার সাথে সাথে সবগুলো প্যাটার্ন একসাথে মাথায় নিতে যাবেন না এতো করে ভয়ংকর অবস্থা হতে পারে। তাই সামান্য কয়েকটা প্যাটার্ন আয়ত্তে আসার পর এগুলো দিয়ে নিজে নিজে ৪-৫ টা স্ট্রেটিজি দাড় করান এবং ডেমো ট্রেডিং এর মাধ্যমে এদের ট্রেডিং সাকসেস মার্ক করুন। এইভাবে এগুতে থাকুন। স্টেপ – ৮ # এইবার একটু সহজ স্বচ্ছ পথে এগুই , ইনডিকেটর MACD নিশ্চয়ই পেয়েছেন, একেবারে মামুলি ভাবার দরকার নাই এই ইনডিকেটরটাকে, কারন আপনি হয়ত জানেন না এই ইন্ডিকেটরের কত পাওয়ার, আপনি জেনে খুশি হবেন অনেক অনেক এক্সপার্ট ট্রেডার যারা ফরেক্স থেকে অনেক বেশি টপ ইনকাম করছেন তাদের প্রিয় ট্রেডিং স্ট্রেটিজি কিন্তু MACD কে নিয়ে। তাই প্যাটার্ন যখন বুঝে নিয়েছেন এইবার MACD এর সাথে একটু মাথা খাটিয়ে স্ট্রেটিজির সুচনা করুন এবং নিয়মিত ট্রেড করুন। মনে রাখবেন আপনি ফরেক্স মার্কেটে ট্রেড করার জন্য হাজার হাজার স্ট্রেটিজি পাবেন সবগুলোর রশাতলে যদি নিজেকে ফেলেন তাহলে আপনার আর ট্রেড করতে হবে না, তাই এতো স্ট্রেটিজি এক্সপার্ট হওয়ার দরকার নেই। স্টেপ – ৯ # আপনি অনেকদুর চলে এসেছেন এখন এতদূর পর্যন্ত যখন এসেছেন তাহলে নিশ্চয় ট্রেডও ভালো করছেন। তাহলে আপনি জেনে রাখুন যে আপনি দ্বিতীয় এসেসমেন্টেও পাশ করেছেন সো ফরেক্স আপনি করতে পারেন। এটা ফাইনাল। এখন সময় এসেছে এক্সপার্ট হওয়ার। সেটা কিভাবে সম্ভব? আসলে বিষয়টা খুব বেশী কঠিন নয় আপনার জন্য। এক্সপার্ট ট্রেডিং মানে কি? এটা কি কোন পদক বা কোন স্বীকৃতি? এক্সপার্ট ট্রেডিং হল আপনি ভালো ট্রেড করেন আপনার ম্যাক্সিমাম ট্রেডই প্রফিট করে এবং আপনি মার্কেট সম্পর্কে খুব ভালো জ্ঞান রাখেন এবং মার্কেট ভলাটিলিটি বুঝেন এবং সেই মতে ট্রেড করতে পারেন। এখন এই সব গুলো বিষয় কিন্তু আপনি এক রকম এনালাইসিসে পাবেন না, আপনাকে সেইজন্য জ্ঞান রাখতে হবে কারেন্সি ফলিং এবং রাইসিং ইস্যু সম্পর্কে যা আপনি ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিসে অনেকটুকু পেয়ে যাবেন, মনে রাখবেন ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস মানে কিন্তু শুধু ইকোনমিক ক্যালেন্ডার রিড করতে পারা নয় বরং কি কি কারনে কারেন্সি ফ্লাকচুয়েট হয় তা ও জানা অর্থাৎ ইকোনমিক ডাটা পয়েন্ট সম্পর্কে জ্ঞান রাখাকে বুঝায়। তাই বুঝতে পারছেন আপনার টেকনিক্যাল এনালাইসিসের সাথে সাথে ফান্ডামেন্টাল এনালাইসিস কতটা জুরুরি। আসুন এইবার আরেকটা কমন এনালাইসিস সম্পর্কে জানতে হবে আপনাকে, নিজেকে যদি ফরেক্স এক্সপার্ট রুপে গড়ে তুলতে চান। সেটি হল ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিস । একেবারে মামুলি ভাবার দরকার নেই ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিসকে কারন অনেক ভিন্ন নেগেটিভ মতামত আছে ক্যান্ডেলস্টিক ভিবিন্ন প্যাটার্ন সম্পর্কে আমি নিজেও অস্বীকার করছি না, তবে কিছু ফর্মুলা দিতে পারি যাতে করে আপনার ট্রেড সাকসেস হতে পারে, খেয়াল করুন যখন আপনি টেকনিক্যাল এনালাইসিস করে ট্রেডে ঢুকতে জান তখন যদি সাথে সাথে আপনার ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নটা ও একটু মিলিয়ে নিতে পারেন তাহলে কিন্তু আপনার ট্রেডটা নেগেটিভ হওয়ার কথা নয়। এখন হয়ত মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছে বা ভাবছেন এতো এনালাইসিস করতে করতেতো আর ট্রেড ই করা হবে না, প্রারতপক্ষে এখন এমন মনে হলেও আসলে ব্যাপারটা তা নয়। কারন আপনি বিভিন্ন এনালাইসিস সম্পর্কে যখন ভালো ধারনা নিয়ে আসবেন তখন একটা অর্ডারে বিভিন্ন এনানলাইসিস দিয়ে অর্ডারকে পজেটিভ করা কয়েক সেকেন্ডের ব্যাপার মাত্র তাই খাবড়াবেন না বস। স্টেপ – ১০ # হ্যাঁ, আপনি অনেক কিছুই জেনে গেছেন ফরেক্সে। তো এখন কি আর তাহলে শেখার কিছু নাই? শুধুই ট্রেড করবেন আর বেশী বেশী ডলার কামাতে থাকবেন? আমি আপনার স্বাদটাকে গুড়িয়ে দিচ্ছি না, তবে একটু মনে করিয়ে দিতে চাইছি যে ফরেক্স ট্রেডিং মার্কেট সারা বছর এক রকম থাকে না, আপনি যে স্ট্রেটিজিতে এখন ট্রেড করে প্রফিট নিচ্ছেন সেই একই স্ট্রেটিজি কিন্তু আরেকটি সময় অর্থাৎ বছরের অন্য আরেকটি মাসে সেই কাজ নাও দিতে পারে বা পুরোপুরি আপনার টার্গেট ফিল নাও করতে পারে কিংবা ট্রেড আপনার অর্ডারের বিপরীতে চলে যেতে পারে। তাহলে সারা বছর ট্রেড কিভাবে করবেন? নো-টেনশন বস ! আমি এমন বললে ও সব সময় এমন ঘটে না তবে একেবারে যে ঘটেনা তা কিন্তু নয় তাই একটু সাবধান করে দিলাম। এই ক্ষেত্রে সিমপ্লি আপনি সারা বছরকে তিনটা ভাগে ভাগ করে ফেলুন। যেমনঃ অক্টোবর-জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি-মে এবং জুন-সেপ্টেম্বার। খেয়াল করলে কিংবা ভালো ট্রেডিং এক্সপিরিয়েন্স হয়ে গেলে নিজেও ধরে ফেলতে পারবেন যে সারা বছরে মার্কেট যতই ভালো বা খারাপ থাকুক না কেন ৩-৪ টি টাইম সার্কেল আর বাইরে রিয়াক্ট করে না। তাই বাৎসরিক চার্ট ধরে আইডিয়াটা নিয়ে ফেলুন। হাঁপিয়ে উঠেছেন এতো সব স্টেপ ক্লিয়ার করতে করতে, আসলে আপনি তো বস একদিনে এগুলো করতে যাবেন না এবং পারবেনও না। তাই শেখার মাঝখানে যদি কিছুটা হলেও ক্লান্তি এসে যায় কিংবা একটু করে বিরক্তি কাজ করে তাহলে একটা শর্ট ব্রেক নিয়ে নেন, কারন বিরক্তির শিক্ষা আপনাকে আরো বিরক্ত করে ফেলবে তাই, রিফ্রেশ হয়েই আবার শুরু করেন তবে প্রতিদিন সামান্য করে এগিয়ে গেলে বিরক্ত হওয়ার কথা নয় বরং কিউরিসিটি আরো বেড়ে যাবে। কারন ফরেক্স হচ্ছে একটা টোটাল আর্ট যেখানে আপনার মেধার একটা চরম মূল্য পাওয়া যায়। অবশ্য এতদূর আশার আগেই আপনি আপনার সাধ্যমত এমাউন্ট ইনভেস্ট করে অনেক অনেক ট্রেড করে ফেলেছেন আশা করি, তারপর ও রিকমন্ডিশন হিসেবে বলতে চাই, ভালো রিটার্ন চাইলে ভালো ইনপুট দিতে হবে। আমি বলছি না আপনি ৫০০,১০০০,২০০০ বা ৫০০০ ডলার দিয়ে ট্রেড শুরু করতে হবে শুধু বলতে চাই আপনি ট্রেড বুঝে গেছেন তাই আপনার সব দিক চিন্তা করে আপনার মত করে ইনভেস্ট করুন, হতে পারে সেটা $১০০০০ বা তারও বেশী। আপনার সব এনালাইসিস আর পাশাপাশি ইনভেস্টটা একটা বিরাট ফেক্টর, হ্যাঁ, আপনার কাছে হিউজ এমাউন্ট থাকতে পারে ইনভেস্ট করার মত কিন্তু আপনাকে ব্যাবহার করতে জানতে হবে রিস্কফ্রী ভাবে। আর আপনি যখন আমার আলোচনার এই পর্যায় পর্যন্ত শেখা শেষ করে ফেলতে পারবেন তাহলে আমি সিউর আপনাকে আর বলে দিতে হবে না আপনাকে কত ইনভেস্ট করতে হবে।ইনভেস্ট ছাড়া কি ট্রেড করা সম্ভব?
উত্তরটা আমি খুব সিমপ্লি দিতে চাই, ইনভেস্ট ছাড়া ট্রেড করা সম্ভব নয় বস ! যখন এই মার্কেটে আছেন তখন শুনে থাকতে পারেন যে ফরেক্সের বিভিন্ন সাইট আছে যেখানে পোস্ট করলে বোনাস ডলার দেয় যা দিয়ে ট্রেড করতে পারা যায় কিংবা কোন কোন ব্রোকার তাদের ব্র্যান্ড প্রোমোশনের জন্য ৫-১০ ডলার বোনাস দিয়ে থাকে। বিষয়টা সত্যি, এই সুযোগটা অনেকেই নিয়ে থাকে কিন্তু আপনি একজন প্রফেশনাল ট্রেডার কিংবা ভালো ডিসিপ্লিন এবং আনকন্ডিশনাল ট্রেডিং এর জন্য এমন চিন্তা করার দরকার নেই। বিষয়গুলো অনেকের কাছে অনেক পছন্দের হলে ও প্রকৃতপক্ষে এই উপায়ে ট্রেডিং মানি কালেকশন করতে গেলে মুল ট্রেডিং এর প্রতি আপনার ভালো লাগাটা হারিয়ে ফেলতে পারেন এবং আপনার বিজনেস সেন্টিমেন্টটা হারিয়ে যাবে আর কন্ডিশন অব্লাইজড করতে করতে আপনি বিরক্তই হবেন তাই এই সকল বিষয়ের প্রতি আসক্তি না রেখে সরাসরি ট্রেডে আসুন। এটাকে একটা বিজনেস হিসেবে চিন্তা করুন, সুযোগ সন্ধানী হওয়ার দরকার নেই। আর যেহেতু ব্যবসা-ই করতে বসছেন সো ইনভেস্ট ছাড়া প্রফিট হয় না সেটাতো জানেন, তা-ই মাথায় রাখুন। যারা এখনো ফরেক্স এর কিছুই জানেন না কিন্তু আমার এই লিখাটা পড়েছেন তাদেরকেও বলছি আশা করছি আপনারা নতুন একটা ব্যবসার কনসেপ্ট পেয়েছেন এখন এই নতুন ব্যবসার জন্য আপনি কিভাবে এগুতে চান আপনার সব কিছু চিন্তা-ভাবনা মাথায় রেখে একটা প্ল্যান করুন ঠিক কিভাবে শুরু করতে চান। নিশ্চয়ই জানেন কোন কিছুর সুন্দর একটা শুরুই হল ঐ বিষয়ের অর্ধেক সমাপ্ত। এখন পর্যন্ত যারা ফরেক্স ট্রেড করে হয়রান, বিরক্ত, লুসার তাদের হিস্টোরি একটু রিসার্চ করুন দেখবেন তারা এলোমেলো ট্রেড করেছে কিংবা রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কিংবা মুল বিষয়গুলোর পর্যাপ্ত অনুশীলন ছাড়াই ট্রেড শুরু করেছেন। তাই আপনাদের বলছি স্বাভাবিক আর কয়টা ব্যাবসার মতই এটা চিন্তা করুন, ব্যবসার সফলতার মূলে যেমন রয়েছে কঠিন পরিশ্রম এবং অদ্ধাবসায়। হাঁ ফরেক্স যেহেতু একটি ভিন্ন ধারার ব্যবসা এখানে পরিশ্রম হল আপনার মেধার পরিশ্রম। তাই ব্যবসাটি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নয় এবং সবাই পারে না। অতিমাত্রায় উৎসাহিত হয়ে এক্সিডেন্ট করতে জাবেন না, কিংবা কারো কাছে রাতারাতি বড়লোক হওয়ার মেথড হিসেবে এই ব্যবসাকে চিন্তা করবেন না।ফরেক্স কি ফুল-টাইম না পার্টটাইম, প্রফেশন হিসেবে কেমনঃ
বিষয়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারন অনেক ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে ফুল-টাইম ফরেক্স ট্রেডাররা সারাদিন সময় দিয়ে যে পরিমান ইনকাম করেন পার্টটাইম ট্রেডাররাও তা করতে পারেন। তাছাড়া ফরেক্সের টোটাল ট্রেডারদের ৬৫%+ হল পার্টটাইম ট্রেডার। তাছাড়া ফুল-টাইম ট্রেডাররা খুব ভালো মেন্টাল প্রেসার নিয়ে থাকেন যে কারণে তারা কিছুটা অলস প্রকৃতির হয়ে থাকে। অন্য কিছু খুব একটা তাদের ধারা হয় না হয়ে উঠেনা । শুরুর দিকে ফুল-টাইম হিসেবে নেওয়ার প্রয়োজন নেই। মুলত ফুল-টাইম এবং পার্টটাইম ট্রেডিং এর মুল পার্থক্য হল প্রেসার, আপনি কত বেশী প্রেসার নিতে পারছেন। তাই বিষয়টাকে খুব বেশী জটিল করে না দেখে নিজের সেন্টিমেন্ট অনুসারে এগুতে থাকুন। আপনি ফরেক্স তিন ধরনের ক্যারিয়ারে বেশ ভালো সুবিধা করতে পারেন। প্রফেশনাল ট্রেডার বা ইন্সটিটিউশনাল ট্রেডার। ফরেক্স এনালিস্ট বা কারেন্সি রিসার্চার E.A ডেভেলপার এছাড়া ও রেগুলেটর এবং এক্সচেঞ্জ ম্যানেজার সহ নানা রকম আকর্ষণীয় পোস্টে অনেক হাই লেভেল জব করতে পারেন। আপনি দক্ষ ট্রেডিং এ যদি একজন ভালো এনালিস্ট হতে পারেন তাহলে ট্রেডিং ছাড়াও আপনার জন্য আরেকটি বিশাল সম্ভাবনা আছে তা এনালিস্ট হিসেবে কাজ করা। সব ব্রোকারের, ভিবিন্ন ফরেক্স সার্ভিস প্রোভাইডারদের একটি বিশাল সেক্টর হচ্ছে কারেন্সি এনালাইসিস মুলত যে যত বেশী এবং যত ভালো ইফেক্টিভ এনালাইসিস গ্রাহকদের উপহার দিতে পারবে সেই তত ভালো মার্কেট দখল করতে পারবে আর সকল ফরেক্স প্রতিষ্ঠানের লং-জাম্প কিন্তু এই এক বিষয়তে হয়। তাই যদি নিজেকে একজন দক্ষ এনালিস্ট হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন তাহলে ফরেক্স প্রতিষ্ঠান গুলো আপনাকে লুফে নিবে এবং হাই রাইজ সেলারি দিবে যা হতে পারেন মাসিক ৩-৫ লক্ষ টাকা। আপনি আপনার ঘরে বসেই কাজটি চালিয়ে যাবেন আপনার দায়িত্ব অনুসারে যেভাবে আপনি আপনার ঘরে বসে ট্রেড করেন। তাই এই সেক্টরে সম্ভাবনা অনেক। ফরেক্স মার্কেটে সফলতার মূল হল আপনার বিষয় হলঃ
ধ্যর্য + বিনম্রতা + শিক্ষা = সফলতা
ফ্রীল্যান্সিং– যেভাবে শুরু করবেন
বর্তমানে ফ্রীল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় কর্মক্ষেত্র। খুব সহজে এবং বিনা
পুজিতে আপনি ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। আমাদের দেশে অনেক প্রতিভা আছে,
আছে অনেক সম্ভাবনা শুধু দরকার তাদেরকে সঠিক তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করা। শুধু
মাত্র সঠিক তথ্য এবং দিকনির্দেশনার অভাবে আমরা পিছিয়ে যাচ্ছি। আমার এই
লেখাতে আমি চেষ্টা করব, কিভাবে আপনি ফ্রীল্যান্সিং শুরু করবেন।
ফ্রীল্যান্সিং কি?
সহজ কথায় ফ্রীল্যান্সিং হল অন্য কার কাজ করে দেয়া। আমামদের দেশে ফ্রীল্যান্সিং বলতে আমরা বুঝি অন্য দেশের কাজ একটা মার্কেটপ্লেস থেকে যোগাযোগ করে, কাজ নেয়া এবং সেটা করা।
ফ্রীল্যান্সিং এর ক্ষেত্র - odesk. Elance, freelancer, আরও অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিনা মুল্লে নিবন্ধিত হতে পারেন এবং কাজ শুরু করতে পারেন।
ফ্রীল্যান্সিং এর সুবিধা- ফ্রীল্যান্সিং এর অনেক সুবিধা আছে, যেমন আপনি নিজে নিজের কাজ ঠিক করতে পারছেন, নিজের পছন্দ মত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ, মার্কেট সম্পর্কে ধারনা পাবেন, আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ, নিজের পরিচয় এবং কাজকে অন্যকে জানাতে পারছেন, অবশ্যই আপনি উপার্জন করছেন, আপনার দক্ষতা যাচাই করার সুযোগ পাচ্ছেন, সর্বোপরি এই বিশ্বায়নের যুগে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারছেন।
কি কি ফ্রীল্যান্সিং করতে পারেন- অনেক ধরনের কাজ আছে, আপনি আপনার পছন্দ এবং যোগ্যতা অনুযায়ী যেকোনো কাজ করতে পারেন। তবে আপনি যে কাজটি করবেন, তার একটি নুন্নতম মান থাকা ভাল বলে আমার মনে হয়। ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইযেসান, লেখালেখি, ডিজাইন করা, অ্যাপলিকেসান ডেভেলপমেন্ট করা ইত্যাদি আপনাকে ভিন্ন উচ্চতাই নিয়ে যেতে পারে। শুধু মাত্র টাকা উপার্জন করার জন্য ফ্রীল্যান্সিং করা এবং নিজের অমূল্য সময় নষ্ট করা একই কথা। আপনাকে অবশ্যই এমন কাজ বেছে নেয়া উচিত যেটা আপনার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। আপনি এমন কাজ করেন, যেটা দিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন, গর্ব করতে পারবেন এবং ভবিষ্যতে আপনার কাজে লাগবে।
ফ্রীল্যান্সিং এর জন্য চাই সঠিক দিকনির্দেশনা – সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে, আপনিও হতে পারেন একজন সফল ফ্রিলানসার। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হল, গতানুগতিক কোন প্রথিষ্ঠান না গিয়ে, সফল ফ্রিলানসারদের সহযোগিতা নেয়া, তাদের কাছ থেকে সরাসরি হাতে কলমে শিক্ষা নেয়া, কেননা তারা কাজ করেছে , তারা জানে কথাই ভুল হয়, কোনটা করা ভাল আর কোনটা করা ঠিক না।
নিজেকে ফ্রীল্যান্সিংএর জন্য তৈরি করুন- প্রথমে কোন কিছু না জেনে, ফ্রীল্যান্সিং শুরু করা ঠিক না। প্রথমে নিজেকে তৈরি করুন এবং এরপর শুরু করুন। খুব ভাল হয়, আপনি যদি কোন একটা বা একাধিক কাজের উপর প্রশিক্ষন নেন। যেমন ধরুন, ওয়েব ডিজাইন এর কথা HTML, CSS দিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন এবং কাজ করতে করতে নিজেকে আর দক্ষ করে তুলতে পারেন। কাজ করার জন্য সময় নির্বাচন, কমপিউটার এবং অন্য সব কিছু ঠিক করে নিতে হবে এবং সর্বোপরি নিজেকে কাজ করার উপযোগী করে তুলতে হবে এবং আমি আবার বলছি, এক্ষেত্রে প্রশিক্ষন এর কোন বিকল্প নেই। আপনার নিজের কিছু কাজের নমুনা, (Portfolio), কোন নিজস্ব ব্লগ, ফোরাম আপনাকে অন্নদের থেকে এগিয়ে রাখবে, এর যদি আপনার নিজস্ব ওয়েব পেইজ থাকে তাহলে অনেক ভাল হয়।
ফ্রীল্যান্সিং কি?
সহজ কথায় ফ্রীল্যান্সিং হল অন্য কার কাজ করে দেয়া। আমামদের দেশে ফ্রীল্যান্সিং বলতে আমরা বুঝি অন্য দেশের কাজ একটা মার্কেটপ্লেস থেকে যোগাযোগ করে, কাজ নেয়া এবং সেটা করা।
ফ্রীল্যান্সিং এর ক্ষেত্র - odesk. Elance, freelancer, আরও অনেক সাইট রয়েছে যেখানে আপনি বিনা মুল্লে নিবন্ধিত হতে পারেন এবং কাজ শুরু করতে পারেন।
ফ্রীল্যান্সিং এর সুবিধা- ফ্রীল্যান্সিং এর অনেক সুবিধা আছে, যেমন আপনি নিজে নিজের কাজ ঠিক করতে পারছেন, নিজের পছন্দ মত কাজ বেছে নেয়ার সুযোগ, মার্কেট সম্পর্কে ধারনা পাবেন, আন্তর্জাতিক মানের কোম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ, নিজের পরিচয় এবং কাজকে অন্যকে জানাতে পারছেন, অবশ্যই আপনি উপার্জন করছেন, আপনার দক্ষতা যাচাই করার সুযোগ পাচ্ছেন, সর্বোপরি এই বিশ্বায়নের যুগে নিজেকে প্রস্তুত করতে পারছেন।
কি কি ফ্রীল্যান্সিং করতে পারেন- অনেক ধরনের কাজ আছে, আপনি আপনার পছন্দ এবং যোগ্যতা অনুযায়ী যেকোনো কাজ করতে পারেন। তবে আপনি যে কাজটি করবেন, তার একটি নুন্নতম মান থাকা ভাল বলে আমার মনে হয়। ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইযেসান, লেখালেখি, ডিজাইন করা, অ্যাপলিকেসান ডেভেলপমেন্ট করা ইত্যাদি আপনাকে ভিন্ন উচ্চতাই নিয়ে যেতে পারে। শুধু মাত্র টাকা উপার্জন করার জন্য ফ্রীল্যান্সিং করা এবং নিজের অমূল্য সময় নষ্ট করা একই কথা। আপনাকে অবশ্যই এমন কাজ বেছে নেয়া উচিত যেটা আপনার ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। আপনি এমন কাজ করেন, যেটা দিয়ে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন, গর্ব করতে পারবেন এবং ভবিষ্যতে আপনার কাজে লাগবে।
ফ্রীল্যান্সিং এর জন্য চাই সঠিক দিকনির্দেশনা – সঠিক দিকনির্দেশনা পেলে, আপনিও হতে পারেন একজন সফল ফ্রিলানসার। এক্ষেত্রে আমার পরামর্শ হল, গতানুগতিক কোন প্রথিষ্ঠান না গিয়ে, সফল ফ্রিলানসারদের সহযোগিতা নেয়া, তাদের কাছ থেকে সরাসরি হাতে কলমে শিক্ষা নেয়া, কেননা তারা কাজ করেছে , তারা জানে কথাই ভুল হয়, কোনটা করা ভাল আর কোনটা করা ঠিক না।
নিজেকে ফ্রীল্যান্সিংএর জন্য তৈরি করুন- প্রথমে কোন কিছু না জেনে, ফ্রীল্যান্সিং শুরু করা ঠিক না। প্রথমে নিজেকে তৈরি করুন এবং এরপর শুরু করুন। খুব ভাল হয়, আপনি যদি কোন একটা বা একাধিক কাজের উপর প্রশিক্ষন নেন। যেমন ধরুন, ওয়েব ডিজাইন এর কথা HTML, CSS দিয়ে আপনি কাজ শুরু করতে পারেন এবং কাজ করতে করতে নিজেকে আর দক্ষ করে তুলতে পারেন। কাজ করার জন্য সময় নির্বাচন, কমপিউটার এবং অন্য সব কিছু ঠিক করে নিতে হবে এবং সর্বোপরি নিজেকে কাজ করার উপযোগী করে তুলতে হবে এবং আমি আবার বলছি, এক্ষেত্রে প্রশিক্ষন এর কোন বিকল্প নেই। আপনার নিজের কিছু কাজের নমুনা, (Portfolio), কোন নিজস্ব ব্লগ, ফোরাম আপনাকে অন্নদের থেকে এগিয়ে রাখবে, এর যদি আপনার নিজস্ব ওয়েব পেইজ থাকে তাহলে অনেক ভাল হয়।
Tuesday, February 17, 2015
গুগল এডসেন্স অনলাইন অভিজ্ঞতা পর্ব

আপনাদের মাঝে অনলাইনে আয় অভিঞ্জতা নিয়ে ওপার শুরু করতে যাচ্ছি .ভালমন্দ বিচারের দায়িত্ব আপনার তবে অবশ্যই মন্তব্য করতে ভুলবেন না ।
অনেকেই মনে করেন অনলাইনে আয়ের টিউনস ভুয়া! তাদের জন্য নিশ্চিত করতে চাই আমার ওপার গুলোতে কোন রেফার লিংক ব্যবহার করা হবেনা .শুধুমাত্র পূর্বসূত্র যোগ করা হবে ।
গুগল এডসেন্স পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় ও গ্রহনযোগ্য উপার্জনের সাইট .এখানে একটা এ্যাকাউন্ট পাওয়া সোনার হরিন পাওয়ার সমতুল্য মনে করি সবাই ।
যারা এডসেন্স একাউন্ট সহজে পেতে চান তারা www.google.com/adsense আবেদন করার সময় কয়েকটি বিষয় খেয়াল করুন তবেই হয়ে যাবে ।
১. আপনি যদি ঢাকার বাইরে থাকেন.তবে অবশ্যই ঢাকার মধ্য থাকে এমন বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয় স্বজনের ঠিকানা ব্যবহার করুন .
সম্ভব হলে ১০০০ বা ১২৩০ এই পোষ্টকোডের ঠিকানা ব্যবহার করুন ।
ভুলেও মফস্বলের ঠিকানা ব্যবহার করবেন না ।
একাউন্ট এপ্রোভ হওয়ার সাথে সাথে আপনার ঠিকানা পাল্টাতে পারেন পোষ্টকোড সহ
২. বাংলা কন্টেন থাকলে পুরোটাই ইংরেজী করুন ।
৩.সাবডোমেইন ব্যবহার করবেন না ,একটু কষ্ট হলেও আপনার পরিচিত কাউকে ধরে একটা ডোমেইন কিনে ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেসে সাইট বানাতে পারেন ।
ভুলেও co.cc ডোমেইন ব্যবহার করবেন না। কারন ইতিমধ্য গুগল এডসেন্স co.cc সাইটে ব্যান করতে শুরু করেছে ,তাদের সার্চ ইন্জিন থেকেও ব্যান করেছে ।
(অনেকেই সাবডোমেইন দিয়ে পেয়েছে, তবে বর্তমানে না সম্ভবনা বেশী)
৪.সুন্দর করে সাইটের পেজ গুলো বানান যেমনঃ About us . contact us .privacy policy ও Copyright বিষয়ে ।
৫.যদি উপরের নিয়ম আবেদন করে থাকেন .তবে গুগল এডসেন্স থেকে ডোমেইন ভেরীফাই করতে বলা হতে পারে এজন্য আপনার পাবলিশার নাম্বারসহ আরো কয়েকটি ওয়ার্ড যোগ করে দিবে যা দিয়ে পরবর্তীতে একটা পেজ বানাতে হবে এই শিরোনামে “This post my domain ownership”
তারপর এই পেজের লিংক দিয়ে আবার সাবমিট করুন ।
এগুলো ঠিক থাকলে নিশ্চিতে আবেদন করুন, তবেই আমার মতো দুই বত্সর ঘুরতে হবেনা ।
তার প্রমান এগুলো মেনে আমার বন্ধুর জন্য আবেদন করেছিলাম মাত্র ৩ দিন লেগেছিল এপ্রোভ হতে ।কিন্তু বন্ধুটি ডলারের লোভ সামলাতে না পেরে প্রক্সি ব্যবহার করে নিজে ও বন্ধুদের দিয়ে ক্লীক করিয়ে ৭দিনে ৬০ ডলার কামিয়েছিল পরে অবশ্য ৮দিন পরে নিজের মাথায় হাতে দিয়েছিল কারন গুগল মামা ইতিমধ্য তাকে ব্যানড করে দিয়েছে ।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো অন্য সাইটদিয়ে তার জন্য পরবর্তীতে আবার যখন আবেদন করেছিলাম মাত্র ২ঘন্টায় এপ্রোভ হয়েছিল ।
যে বিষয় গুলো খেয়াল রাখতে হবে-
যদি আপনার গুগল এডসেন্স এপ্রোভ হয়ে থাকে তবে ভুলেও এই কাজ গুলো করবেন না
১.কখনো আপনার পিসি থেকে আপনার এড ক্লীক করবেন না ।
২.কখনো এক আইপি বা পিসি দিয়ে একাধিক এডসেন্সে লগ ইন করবেন না ।
৩.বন্ধুদের দিয়ে একটা বেশী ক্লীক করাবেন না ।
৪.সাইটে এডাল্ট কনটেন যুক্ত করবেন না ।
৫.বেশী ভিজিটর পাওয়ার লোভে বিভিন্ন কমিউনিটি বা সামাজিক সাইটে লিংক শেয়ার করবেন না (তাতে ক্ষতি হতে পারে উপকার নয়)
অনেকে বলেন তাহলে ভিজিটর পাবো কিভাবে বা আয় কিভাবে হবে ? উঃ ভিজিটর পেতে প্রচুর পোষ্ট করতে হবে .
শুধু অন্ধের মত পোষ্ট করলেই চলবেনা .এজন্য গুগল এডসেন্সকে খেয়াল করতে হবে যে কি ধরনের পোষ্ট বেশী সার্চ হচ্ছে ঐ বিষয় গুলো নিয়ে পোষ্ট লিখুন ।
একজন বাংলাদেশী ভিজিটরের চেয়ে একজন আমেরিকান ভিজিটরের ক্লীকের মূল্য অনেক বেশী তাই যাতে ওদের বেশী আকৃষ্ট করা যায় এদিক খেয়াল রাখতে হবে ।
আপনার সাইটটি পরিস্কার রাখার চেষ্টা করুন যাতে ভিজিটর সহজেই এডের প্রতি আকৃষ্ট হয় .অনেক সাইট দেখেছি যারা বেশী উইজেট ব্যবহার করে সাইট অপরিছন্ন করে রাখে।
গুগল এডসেন্স নিয়ে ইতিপূর্বে অনেক লেখা ইতিমধ্য আছে. আমি আমার মত করে লিখলাম যাতে নতুনদের কাজে লাগে ।
অনুরোধ রইল অনুমতি ব্যতীত কেউ আমার ধারাবাহিক লেখা কেউ কপি করবেন না .ইতিপূর্বে যারা আমার ওপার কপি করেছেন তারা এবার সাবধান থাকুন ।
অনেকেই হয়তো বলতে পারেন আমার জন্য করে দিন ,ভাই এটা আপনি নিজেই করতে পারবেন উপরের বিষয়গুলো খেয়াল করুন .আর আমার পিসি থেকে একাধিক আইডি লগিন করিনা ।
আপনার এডসেন্স একাউন্ট নিয়মিত চেক করুন . যখন আপনার গুগল এ্যাডসেনস ১০ ডলার জমা হবে তখনি গুগল আপনার ঠিকানা ভেরিফাই করতে একটি কার্ড পাঠাবে যাতে একটি পিন নাম্বার দেয়া থাকবে ।এখন অটোমেটিক ভাবে আপনার গুগল এডসেন্স ড্যাশবোর্ডে একাউন্ট হোল্ড করার বার্তা প্রর্দশন করবে ,আর যদি আপনি এডসেন্স চেক পেতে চান অবশ্যই হোল্ড রিমুভ করতে হবে ।
আসুন দেখি কিভাবে গুগল এডসেন্স হোল্ড রিমুভ করতে হয় ?
আগেই বলেছি যখন আপনার একাউন্টে হোল্ড বার্তা দেয়া হয়েছে তখনি আপনাকে পিন নাম্বার পাঠানো হয়েছে .যা আপনি ২০ থেকে ২৮ দিনের মধ্য হাতে পাবার কথা । এবার গুগল এডসেন্সে লগইন করে হোল্ড লেখা বা মাই একাউন্ট ক্লীক করুন ও আপনার কাছে আসা পিন নাম্বাটি প্রবেশ করুন .মনে রাখবেন তিনবার ভুন পিন প্রবেশ করলে একাউন্ট ব্যানড করে দিবে ।
আমার কাছে পাঠানো প্রথম পিনটি আমি পাইনি .এজন্য আবার পিন নাম্বারের জন্য আবেদন করেছি (পর পর ৩বার পিন নাম্বারের জন্য আবেদন করতে পারবেন)যদি তিন বার আবেদন করে পিন না পান তবে আমার গুরু শাকিল আরেফিন ভাইয়ের মতে ম্যানুয়ালি করতে হবে তাহলো এডসেন্স সাপোর্ট সেন্টারে মেইল করে বলুন স্থানীয় পোষ্ট সমস্যায় আমি পিনটি পাইনি .দেখবেন ওরা আপনাকে ম্যানুয়ালি করতে মেইল পাঠিয়েছে ব্যস আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র স্ক্যান করে ঐ মেইলে এটাচ করে রিপ্লাই করুন এবার পিনের কাজ শেষ ।
হোল্ড রিমুভ করতে আরো ২টা অপশন সম্পন্ন করতে হবে ।
এবার আপনি কিভাবে আপনার চেক আনতে চান
A.ষ্ট্যান্ডাড ডেলিভারী
B.সিকিউরিটি ডেলিভারি
তা মার্ক করে কনফার্ম করুন ।
সিকিউরিটি ডেলিভারি হলো আপনি ৭ দিনের মধ্যে DHL কুরিয়ারে চেক হাতে পাবেন এজন্য ২৮ ডলার চার্জ দিতে হবে ।
ষ্ট্যান্ডাড ডেলিভারী
২০ থেকে ৩০ দিনের মধ্য চেক হাতে পাবেন ডাকযোগে এজন্য কোন চার্জ নেই ।
সবশেষ ধাপ
আপনার ট্যাক্স ইনফরমেশন চাইবে
ইউএস
নন ইউএস
আপনি নন ইউএস
সিলেক্ট করুন পরিবর্তীতে ভালভাবে বুঝে সব অপশনে শুধু NO মার্ক করুন ।
এজন্য বুঝে দিবেন ,মাঝে মাঝে বিভিন্ন পরিবর্তন আসতে পারে ।
কনর্ফাম করলে আপনাকে একটি এইমর্মে পেজ দিবে সাক্ষর করতে যে আমি কোন ভাবেই আমেরিকার সাথে ব্যবসায়িক বা অন্যকোন ভাবে জড়িত নই ।
এবার আপনার একাউন্ট যে নাম আছে তা লিখুন
Monday, February 16, 2015
The Joy of Literacy Learning: Parents’ Contribution
Children start developing their literacy and language skills from the
womb of the mother. A child can listen to outside sounds, particularly
the mother’s voice, from the womb and at times respond to it with
movement. Therefore, parents should be active in developing the child’s
literacy skills even before the birth of the child. A child’s literacy
development starts long before they walk in to the pre or primary
schools. Home is the first learning space for a child to start
developing language, print and phonological awareness. Responsive
parents utilize this space to give the child a platform for future
success in language efficiency through early exposure and intervention
towards literacy development. Therefore, parents’ nurturing role in
their child’s literacy development is referred to as “planting the seeds
of literacy”.
Print Email
Print Email
Sunday, February 15, 2015
Some Bangla Recipe | বাংলা রেসিপি
1. নবাবি বিরিয়ানি
উপকরণ: খাসির মাংস ২ কেজি, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৫-৬টি, আনারসের রস ২ টেবিল চামচ, রসুনের রস ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৪টি, পেঁয়াজের রস ২ টেবিল চামচ, দারচিনি ৬ টুকরা, জাফরান আধা চা-চামচ, টক দই ১ কাপ, লবণ পরিমাণ মতো, সরিষার তেল আধা কাপ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ২ চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, জয়ত্রি গুঁড়া আধা চা-চামচ।প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
2.বোরহানি
উপকরণ: টক দই ২ কেজি, সরিষা গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, লবণ আধা চা-চামচ, (পরিমাণ মতো) বিট লবণ ১ টেবিল চামচ, পুদিনা পাতাবাটা ১ টেবিল চামচ, কাঁচামরিচবাটা ১ চা-চামচ, চিনি ৩ টেবিল চামচ (পরিমাণ মতো), জিরা টালা গুঁড়া ২ চা-চামচ, ধনে টালা গুঁড়া ২ চা-চামচ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ১ চা-চামচ, পানি দইয়ের ঘনত্ব বুঝে আন্দাজমতো, বোরহানি বেশি পাতলা হবে না।প্রণালি: দুই কাপ পানির সঙ্গে সব মসলা মিশিয়ে পাতলা কাপড় দিয়ে ছেঁকে নিতে হবে। সব উপকরণ একসঙ্গে খুব ভালোভাবে মিলিয়ে ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা করে বোরহানি পরিবেশন করতে হবে। টক দইয়ের টকের আন্দাজ বুঝে তেঁতুলের মাড় দিতে হবে।
3.গরুর মাংসের কোরমা
উপকরণ: গরুর মাংস দেড় কেজি, পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, তেল আধা কাপ, পেঁয়াজবাটা পৌনে ১ কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা আধা টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, আস্ত ছোট পেঁয়াজ ২০-২৫টি, গোলাপজল ২ টেবিল চামচ, টক দই আধা কাপ, মিষ্টি দই ২ টেবিল চামচ, এলাচ ৬টি, দারচিনি ৮ টুকরা, ঘি আধা কাপ।প্রণালি: পেঁয়াজের খোসা ছিলে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রেখে দিতে হবে। মাংস মাঝারি আকারের টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আদা, রসুন, লবণ দিয়ে মাখিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে মাংস দিয়ে অল্প জ্বালে কষাতে হবে। বেরেস্তা মাংসের সঙ্গে মিশে গেলে পেঁয়াজবাটা দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস যেন তলায় না লাগে। ২০-২৫ মিনিট পর টক দই ও মিষ্টি দই দিতে হবে। দারচিনি, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে ভুনতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিয়ে ভুনতে হবে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। মাংস সেদ্ধ হলে গোটা পেঁয়াজ দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে নামাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস, পেঁয়াজ দুটোই সেদ্ধ হবে অথচ গোটা গোটা থাকবে।
2.বোরহানি
3.গরুর মাংসের কোরমা
উপকরণ:
গরুর মাংস দেড় কেজি, পেঁয়াজ কুচি ২ কাপ, তেল আধা কাপ, পেঁয়াজবাটা পৌনে ১
কাপ, আদাবাটা ১ টেবিল চামচ, রসুনবাটা আধা টেবিল চামচ, লবণ পরিমাণমতো, আস্ত
ছোট পেঁয়াজ ২০-২৫টি, গোলাপজল ২ টেবিল চামচ, টক দই আধা কাপ, মিষ্টি দই ২
টেবিল চামচ, এলাচ ৬টি, দারচিনি ৮ টুকরা, ঘি আধা কাপ।
প্রণালি: পেঁয়াজের খোসা ছিলে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রেখে দিতে হবে। মাংস মাঝারি আকারের টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আদা, রসুন, লবণ দিয়ে মাখিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে মাংস দিয়ে অল্প জ্বালে কষাতে হবে। বেরেস্তা মাংসের সঙ্গে মিশে গেলে পেঁয়াজবাটা দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস যেন তলায় না লাগে। ২০-২৫ মিনিট পর টক দই ও মিষ্টি দই দিতে হবে। দারচিনি, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে ভুনতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিয়ে ভুনতে হবে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। মাংস সেদ্ধ হলে গোটা পেঁয়াজ দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে নামাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস, পেঁয়াজ দুটোই সেদ্ধ হবে অথচ গোটা গোটা থাকবে।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2169#sthash.1XROGzeQ.dpuf
প্রণালি: পেঁয়াজের খোসা ছিলে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে রেখে দিতে হবে। মাংস মাঝারি আকারের টুকরা করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে আদা, রসুন, লবণ দিয়ে মাখিয়ে তিন-চার ঘণ্টা রাখতে হবে। তেল গরম করে পেঁয়াজ বেরেস্তা করে মাংস দিয়ে অল্প জ্বালে কষাতে হবে। বেরেস্তা মাংসের সঙ্গে মিশে গেলে পেঁয়াজবাটা দিয়ে অল্প জ্বালে রান্না করতে হবে। মাঝেমধ্যে নেড়ে দিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস যেন তলায় না লাগে। ২০-২৫ মিনিট পর টক দই ও মিষ্টি দই দিতে হবে। দারচিনি, এলাচ, গোলাপজল দিয়ে ভুনতে হবে। পানি শুকিয়ে গেলে অল্প অল্প করে গরম পানি দিয়ে ভুনতে হবে মাংস সেদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত। মাংস সেদ্ধ হলে গোটা পেঁয়াজ দিয়ে ২০-২৫ মিনিট রেখে নামাতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাংস, পেঁয়াজ দুটোই সেদ্ধ হবে অথচ গোটা গোটা থাকবে।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2169#sthash.1XROGzeQ.dpuf
বোরহানি
উপকরণ:
খাসির মাংস ২ কেজি, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৫-৬টি, আনারসের রস ২ টেবিল চামচ,
রসুনের রস ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৪টি, পেঁয়াজের রস ২ টেবিল চামচ, দারচিনি ৬
টুকরা, জাফরান আধা চা-চামচ, টক দই ১ কাপ, লবণ পরিমাণ মতো, সরিষার তেল আধা
কাপ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ২ চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, জয়ত্রি গুঁড়া আধা
চা-চামচ।
প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।
উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2173#sthash.2mKZtTE5.dpuf
প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।
উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2173#sthash.2mKZtTE5.dpuf
উপকরণ:
খাসির মাংস ২ কেজি, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৫-৬টি, আনারসের রস ২ টেবিল চামচ,
রসুনের রস ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৪টি, পেঁয়াজের রস ২ টেবিল চামচ, দারচিনি ৬
টুকরা, জাফরান আধা চা-চামচ, টক দই ১ কাপ, লবণ পরিমাণ মতো, সরিষার তেল আধা
কাপ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ২ চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, জয়ত্রি গুঁড়া আধা
চা-চামচ।
প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।
উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2173#sthash.2mKZtTE5.dpuf
প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।
উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2173#sthash.2mKZtTE5.dpuf
উপকরণ:
খাসির মাংস ২ কেজি, এলাচ ৬টি, লবঙ্গ ৫-৬টি, আনারসের রস ২ টেবিল চামচ,
রসুনের রস ১ টেবিল চামচ, তেজপাতা ৪টি, পেঁয়াজের রস ২ টেবিল চামচ, দারচিনি ৬
টুকরা, জাফরান আধা চা-চামচ, টক দই ১ কাপ, লবণ পরিমাণ মতো, সরিষার তেল আধা
কাপ, সাদা গোলমরিচ গুঁড়া ২ চা-চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, জয়ত্রি গুঁড়া আধা
চা-চামচ।
প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।
উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2173#sthash.2mKZtTE5.dpuf
প্রণালি: মাংস বড় টুকরা করে কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। ওপরের সব উপকরণ দিয়ে মাখিয়ে ৫-৬ ঘণ্টা রাখতে হবে।
উপকরণ: পোলাওয়ের চাল ১ কেজি, পেঁয়াজ বেরেস্তা আধা কাপ, মাঝারি আকারের আলু ১০-১২টি, জাফরান ১ চা-চামচ, পেস্তাবাদাম কুচি ৪ টেবিল চামচ, কাজু ১ কাপ, কাঁচামরিচ ১৫-১৬টি, ঘন দুধ ১ কাপ, মিষ্টি আতর ৫-৬ ফোঁটা, ঘি ১ কাপ, মালাই আধা কাপ, দারচিনি ৬ টুকরা, আলুবোখরা ১০-১২টি, এলাচ ৪টি, কিশমিশ ২ টেবিল চামচ, লবঙ্গ ৬টি, কেওড়া ২ টেবিল চামচ।
প্রণালি: চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে পরিমাণমতো লবণ ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মাখিয়ে রাখতে হবে। আলু ছিলে সামান্য লবণ মাখিয়ে রাখতে হবে। কেওড়ার পানিতে জাফরান ভিজিয়ে ২০-২৫ মিনিট রাখতে হবে। বিরিয়ানির হাঁড়িতে প্রথমে মাখানো মাংস রাখতে হবে। তারপর আলু দিতে হবে। কাজু ও আলুবোখরা দিতে হবে। কাঁচামরিচ, চাল, গরম মসলা দিতে হবে। কিশমিশ, পেস্তাবাদাম কুচি দিতে হবে। দুধ, মালাই দিতে হবে। ৬ কাপ পানি দিতে হবে। ঘি, জাফরান মিশ্রিত কেওড়ার পানি, মিষ্টি আতর কিছু বেরেস্তা দিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে চতুর্দিকে ময়দা মথে আটকিয়ে দিতে হবে। ৫ মিনিট বেশি জ্বালে, ১০ মিনিট মাঝারি জ্বালে, ১৫-২০ মিনিট অল্প জ্বালে রাখতে হবে। ১০-১৫ মিনিট দমে রেখে নামাতে হবে। নবাবি বিরিয়ানি সার্ভিং ডিশে ঢেলে কিছু পেস্তা কুচি ও বেরেস্তা দিয়ে সালাদ ও বোরহানির সঙ্গে পরিবেশন করা যায়।
- See more at: http://www.ebanglarecipe.com/2173#sthash.2mKZtTE5.dpuf
নবাবি বিরিয়ানি
নবাবি বিরিয়ানি
নবাবি বিরিয়ানি
নবাবি বিরিয়ানি
নবাবি বিরিয়ানি
Friday, February 13, 2015
SEO TUTORIALS
What is an seo? Why Need to SEO
Search engine optimization (SEO) is the process of increasing or improving the visibility of a website, Personal Blog or a web page in search engines via the natural; or un-paid (organic; or algorithmic;) search results. Others forms of search engine marketing (SEM) target paid listings. In general, the earlier (or higher on the page), and more frequently a site appears in the search results list, the more visitors it will receive from the search engine's users. SEO may target different kinds of search, including images search, local search, video search, academic search, news search and industry specific vertical search engines. This gives a website web presence. As an Internet marketing strategy, SEO considers how search engines work, what people search for, the actual search terms typed into search engines and which search engines are preferred by their targeted audience. Optimizing a website may involve editing its content & HTML or Xhtml and associated coding to both increase its relevance to specific keywords and to remove barriers to the indexing activities of search engines. Promoting a site to increase the number of backlinks, or inbound links, is another SEO tactic.The acronym "SEOs" can refer to "search engine optimizers," a term adopted by an industry of
consultants who carry out optimization projects on behalf of clients, and by employees who perform SEO services in-house. Search engine optimizers may offer SEO as a stand alone service or as a part of a broader marketing campaign. Because effective SEO may require changes to the HTML source code of a site and site content, SEO tactics may be incorporated into website development and design. The term "search engine friendly" may be used to describe website designs, menus, content management systems, images, videos, shopping carts, and other elements that have been optimized for the purpose of search engine exposure. Another class of techniques, known as black hat SEO or spam indexing, uses methods such as link farms, keyword stuffing and article spinning that degrade both the relevance of search results and the quality of user-experience with search engines. Search engines look for sites that employ these techniques in order to remove them from their indices.
The SEO History
Webmasters and content providers began optimizing sites for search engines in the mid-990s,as the first search engines were cataloging the early Web. Initially, all webmasters neededto do was submit the address of a page, or URL, to the various engines which would send a"spider" to "crawl" that page, extract links to other pages from it, and return informationfound on the page to be indexed.[2] The process involves a search engine spider downloadinga page and storing it on the search engine's own server, where a second program, known as anindexer, extracts various information about the page, such as the words it contains andwhere these are located, as well as any weight for specific words, and all links the pagecontains, which are then placed into a scheduler for crawling at a later date.Site owners started to recognize the value of having their sites highly ranked and visible in search engine results, creating an opportunity for both white hat and black hat SEO practitioners. According to industry analyst Danny Sullivan, the phrase "search engine optimization" probably came into use in 1997. The first documented use of the term Search Engine Optimization was John Audette and his company Multimedia Marketing Group as documented by a web page from the MMG site from August, 1997. The first registered USA Copyright of a website containing that phrase is by Bruce Clay effective March, 1997.Early versions of search algorithms relied on webmaster-provided information such as the keyword meta tag, or index files in engines like ALIWEB. Meta tags provide a guide to each page's content. Using meta data to index pages was found to be less than reliable, however, because the webmaster's choice of keywords in the meta tag could potentially be an inaccurate representation of the site's actual content. Inaccurate, incomplete, and inconsistent data in meta tags could and did cause pages to rank for irrelevant searches. Web content providers also manipulated a number of attributes within the HTML source of a page in an attempt to rank well in search engines. By relying so much on factors such as keyword density which were exclusively within a webmaster's control, early search engines suffered from abuse and ranking manipulation. To provide better results to their users, search engines had to adapt to ensure their results pages showed the most relevant search results, rather than unrelated pages stuffed with numerous keywords by unscrupulous webmasters. Since the success and popularity of a search engine is determined by its ability to produce the most relevant results to any given search, allowing those results to be false would turn users to find other search sources. Search engines responded by developing more complex ranking algorithms, taking into account additional factors that were more difficult for webmasters to manipulate.Graduate students at Stanford University, Larry Page and Sergey Brin, developed "backrub," a search engine that relied on a mathematical algorithm to rate the prominence of web pages. The number calculated by the algorithm, PageRank, is a function of the quantity and strength of inbound links. PageRank estimates the likelihood that a given page will be reached by a web user who randomly surfs the web, and follows links from one page to another. In effect, this means that some links are stronger than others, as a higher PageRank page is more likely to be reached by the random surfer.Page and Brin founded Google in 1998. Google attracted a loyal following among the growing number of Internet users, who liked its simple design.[9] Off-page factors (such as PageRank and hyperlink analysis) were considered as well as on-page factors (such as keyword frequency, meta tags, headings, links and site structure) to enable Google to avoid the kind of manipulation seen in search engines that only considered on-page factors for their 1 rankings. Although PageRank was more difficult to game, webmasters had already developed link building tools and schemes to influence the Inktomi search engine, and these methods proved similarly applicable to gaming PageRank. Many sites focused on exchanging, buying, and selling links, often on a massive scale. Some of these schemes, or link farms, involved the creation of thousands of sites for the sole purpose of link spamming.By 2004, search engines had incorporated a wide range of undisclosed factors in their ranking algorithms to reduce the impact of link manipulation. Google says it ranks sites using more than 200 different signals. The leading search engines, Google, Bing, and Yahoo, do not disclose the algorithms they use to rank pages. Notable SEO service providers, such as Rand Fishkin, Barry Schwartz, Aaron Wall and Jill Whalen, have studied different approaches to search engine optimization, and have published their opinions in online forums and blogs. SEO practitioners may also study patents held by various search engines to gain insight into the algorithms.In 2005 Google began personalizing search results for each user. Depending on their history of previous searches, Google crafted results for logged in users. In 2008, Bruce Clay said that "ranking is dead" because of personalized search. It would become meaningless to discuss how a website ranked, because its rank would potentially be different for each user and each search. In 2007 Google announced a campaign against paid links that transfer PageRank. On June 15, 2009, Google disclosed that they had taken measures to mitigate the effects of PageRank sculpting by use of the nofollow attribute on links. Matt Cutts, a well-known software engineer at Google, announced that Google Bot would no longer treat nofollowed links in the same way, in order to prevent SEO service providers from using nofollow for PageRank sculpting.
As a result of this changes the usage of nofollow leads to evaporation of pagerank. In order to avoid the above, SEO experts or engineers developed alternative techniques that replace nofollowed tags with obfuscated Javascript and thus permit PageRank sculpting. Additionally several solutions have been suggested that include the usage of iframes, Flash and Javascript. In December 2009 Google announced it would be using the web search history of all its users in order to populate search results. Real-time-search was introduced in late 2009 in an attempt to make search results more timely and relevant. Historically site administrators have spent months or even years optimizing a website to increase search rankings. With the growth in popularity of social media sites and blogs the leading engines made changes to their algorithms to allow fresh content to rank quickly within the search results.
Search engine optimization (SEO) is the process of increasing or improving the visibility of a website, Personal Blog or a web page in search engines via the natural; or un-paid (organic; or algorithmic;) search results. Others forms of search engine marketing (SEM) target paid listings. In general, the earlier (or higher on the page), and more frequently a site appears in the search results list, the more visitors it will receive from the search engine's users. SEO may target different kinds of search, including images search, local search, video search, academic search, news search and industry specific vertical search engines. This gives a website web presence. As an Internet marketing strategy, SEO considers how search engines work, what people search for, the actual search terms typed into search engines and which search engines are preferred by their targeted audience. Optimizing a website may involve editing its content & HTML or Xhtml and associated coding to both increase its relevance to specific keywords and to remove barriers to the indexing activities of search engines. Promoting a site to increase the number of backlinks, or inbound links, is another SEO tactic.The acronym "SEOs" can refer to "search engine optimizers," a term adopted by an industry of
consultants who carry out optimization projects on behalf of clients, and by employees who perform SEO services in-house. Search engine optimizers may offer SEO as a stand alone service or as a part of a broader marketing campaign. Because effective SEO may require changes to the HTML source code of a site and site content, SEO tactics may be incorporated into website development and design. The term "search engine friendly" may be used to describe website designs, menus, content management systems, images, videos, shopping carts, and other elements that have been optimized for the purpose of search engine exposure. Another class of techniques, known as black hat SEO or spam indexing, uses methods such as link farms, keyword stuffing and article spinning that degrade both the relevance of search results and the quality of user-experience with search engines. Search engines look for sites that employ these techniques in order to remove them from their indices.
The SEO History
Webmasters and content providers began optimizing sites for search engines in the mid-990s,as the first search engines were cataloging the early Web. Initially, all webmasters neededto do was submit the address of a page, or URL, to the various engines which would send a"spider" to "crawl" that page, extract links to other pages from it, and return informationfound on the page to be indexed.[2] The process involves a search engine spider downloadinga page and storing it on the search engine's own server, where a second program, known as anindexer, extracts various information about the page, such as the words it contains andwhere these are located, as well as any weight for specific words, and all links the pagecontains, which are then placed into a scheduler for crawling at a later date.Site owners started to recognize the value of having their sites highly ranked and visible in search engine results, creating an opportunity for both white hat and black hat SEO practitioners. According to industry analyst Danny Sullivan, the phrase "search engine optimization" probably came into use in 1997. The first documented use of the term Search Engine Optimization was John Audette and his company Multimedia Marketing Group as documented by a web page from the MMG site from August, 1997. The first registered USA Copyright of a website containing that phrase is by Bruce Clay effective March, 1997.Early versions of search algorithms relied on webmaster-provided information such as the keyword meta tag, or index files in engines like ALIWEB. Meta tags provide a guide to each page's content. Using meta data to index pages was found to be less than reliable, however, because the webmaster's choice of keywords in the meta tag could potentially be an inaccurate representation of the site's actual content. Inaccurate, incomplete, and inconsistent data in meta tags could and did cause pages to rank for irrelevant searches. Web content providers also manipulated a number of attributes within the HTML source of a page in an attempt to rank well in search engines. By relying so much on factors such as keyword density which were exclusively within a webmaster's control, early search engines suffered from abuse and ranking manipulation. To provide better results to their users, search engines had to adapt to ensure their results pages showed the most relevant search results, rather than unrelated pages stuffed with numerous keywords by unscrupulous webmasters. Since the success and popularity of a search engine is determined by its ability to produce the most relevant results to any given search, allowing those results to be false would turn users to find other search sources. Search engines responded by developing more complex ranking algorithms, taking into account additional factors that were more difficult for webmasters to manipulate.Graduate students at Stanford University, Larry Page and Sergey Brin, developed "backrub," a search engine that relied on a mathematical algorithm to rate the prominence of web pages. The number calculated by the algorithm, PageRank, is a function of the quantity and strength of inbound links. PageRank estimates the likelihood that a given page will be reached by a web user who randomly surfs the web, and follows links from one page to another. In effect, this means that some links are stronger than others, as a higher PageRank page is more likely to be reached by the random surfer.Page and Brin founded Google in 1998. Google attracted a loyal following among the growing number of Internet users, who liked its simple design.[9] Off-page factors (such as PageRank and hyperlink analysis) were considered as well as on-page factors (such as keyword frequency, meta tags, headings, links and site structure) to enable Google to avoid the kind of manipulation seen in search engines that only considered on-page factors for their 1 rankings. Although PageRank was more difficult to game, webmasters had already developed link building tools and schemes to influence the Inktomi search engine, and these methods proved similarly applicable to gaming PageRank. Many sites focused on exchanging, buying, and selling links, often on a massive scale. Some of these schemes, or link farms, involved the creation of thousands of sites for the sole purpose of link spamming.By 2004, search engines had incorporated a wide range of undisclosed factors in their ranking algorithms to reduce the impact of link manipulation. Google says it ranks sites using more than 200 different signals. The leading search engines, Google, Bing, and Yahoo, do not disclose the algorithms they use to rank pages. Notable SEO service providers, such as Rand Fishkin, Barry Schwartz, Aaron Wall and Jill Whalen, have studied different approaches to search engine optimization, and have published their opinions in online forums and blogs. SEO practitioners may also study patents held by various search engines to gain insight into the algorithms.In 2005 Google began personalizing search results for each user. Depending on their history of previous searches, Google crafted results for logged in users. In 2008, Bruce Clay said that "ranking is dead" because of personalized search. It would become meaningless to discuss how a website ranked, because its rank would potentially be different for each user and each search. In 2007 Google announced a campaign against paid links that transfer PageRank. On June 15, 2009, Google disclosed that they had taken measures to mitigate the effects of PageRank sculpting by use of the nofollow attribute on links. Matt Cutts, a well-known software engineer at Google, announced that Google Bot would no longer treat nofollowed links in the same way, in order to prevent SEO service providers from using nofollow for PageRank sculpting.
As a result of this changes the usage of nofollow leads to evaporation of pagerank. In order to avoid the above, SEO experts or engineers developed alternative techniques that replace nofollowed tags with obfuscated Javascript and thus permit PageRank sculpting. Additionally several solutions have been suggested that include the usage of iframes, Flash and Javascript. In December 2009 Google announced it would be using the web search history of all its users in order to populate search results. Real-time-search was introduced in late 2009 in an attempt to make search results more timely and relevant. Historically site administrators have spent months or even years optimizing a website to increase search rankings. With the growth in popularity of social media sites and blogs the leading engines made changes to their algorithms to allow fresh content to rank quickly within the search results.
ICC Cricket World Cup 2015
————————————————————————————————————————————-
ICC Cricket World Cup 2015 Details
Hosting Country - Australia, New Zealand
Start Date - 14 February 2015
Finish Date - 29 March 2015
Teams - 14 (10 ICC Full Members + 4 Qualified)
ICC World Cup 2015 Venues and Stadiums:
Venues in Australia:
Adelaide – Brisbane – Nelson – Hobart – Melbourne – Perth – Sydney
Venues in New Zealand:
Hamilton – Wellington – Auckland – Canberra – Christchurch – Dunedin – Napier

ICC Cricket World Cup 2015 Schedule:

Hosting Country - Australia, New Zealand
Start Date - 14 February 2015
Finish Date - 29 March 2015
Teams - 14 (10 ICC Full Members + 4 Qualified)
ICC World Cup 2015 Venues and Stadiums:
Venues in Australia:
Adelaide – Brisbane – Nelson – Hobart – Melbourne – Perth – Sydney
Venues in New Zealand:
Hamilton – Wellington – Auckland – Canberra – Christchurch – Dunedin – Napier

ICC Cricket World Cup 2015 Schedule:
14, Fabruary 2015 | Group A - New Zealand vs Sri Lanka | Christchurch, NZ | |
14, Fabruary 2015 | Group A - Australia vs England | Melbourne | |
15, Fabruary 2015 | Group B - South Africa vs Zimbabwe | Hamilton | |
15, Fabruary 2015 | Group B - India vs Pakistan | Adelaide | |
16, Fabruary 2015 | Group B - Ireland vs West Indies | Saxton Oval, Nelson | |
17, Fabruary 2015 | Group A - New Zealand vs Scotland | Dunedin | |
18, Fabruary 2015 | Group A - Afghanistan v Bangladesh | Canberra | |
19, Fabruary 2015 | Group B - Zimbabwe vs UAE | Saxton Oval, Nelson | |
20, Fabruary 2015 | Group A - New Zealand vs England | Wellington | |
21, Fabruary 2015 | Group B - Pakistan vs West Indies | Christchurch | |
21, Fabruary 2015 | Group A - Australia vs Bangladesh | Brisbane | |
22, Fabruary 2015 | Group A - Afghanistan vs Sri Lanka | Dunedin | |
22, Fabruary 2015 | Group B - India vs South Africa | Melbourne | |
23, Fabruary 2015 | Group A - England vs Scotland | Christchurch | |
24, Fabruary 2015 | Group B - West Indies vs Zimbabwe | Canberra | |
25, Fabruary 2015 | Group B - Ireland vs UAE | Brisbane | |
26, Fabruary 2015 | Group A - Afghanistan vs Scotland | Dunedin | |
26, Fabruary 2015 | Group A - Bangladesh vs Sri Lanka | Melbourne | |
27, Fabruary 2015 | Group B - South Africa vs West Indies | Sydney | |
28, Fabruary 2015 | Group A - New Zealand vs Australia | Auckland | |
28, Fabruary 2015 | Group B - India vs UAE | Perth | |
01, March 2015 | Group A - England vs Sri Lanka | Wellington | |
01, March 2015 | Group B – Pakistan vs Zimbabwe | Brisbane | |
03, March 2015 | Group B - Ireland vs South Africa | Canberra | |
04, March 2015 | Group B - Pakistan vs UAE | Napier | |
04, March 2015 | Group A - Australia vs Afghanistan | Perth | |
05, March 2015 | Group A - Bangladesh vs Scotland |
Saxton Oval, Nelson | |
06, March 2015 | Group B - India vs West Indies | Perth | |
07, March 2015 | Group B - Pakistan vs South Africa | Auckland | |
07, March 2015 | Group B - Ireland vs Zimbabwe | Hobart | |
08, March 2015 | Group A - New Zealand v Afghanistan | Napier | |
08, March 2015 | Group A - Australia vs Sri Lanka | Sydney | |
09, March 2015 | Group A - England vs Bangladesh | Adelaide | |
10, March 2015 | Group B - India vs Ireland | Hamilton | |
11, March 2015 | Group A - Sri Lanka vs Scotland | Hobart | |
12, March 2015 | Group B - South Africa vs UAE | Wellington | |
13, March 2015 | Group A - New Zealand vs Bangladesh | Hamilton | |
13, March 2015 | Group A - Afghanistan vs England | Sydney | |
14, March 2015 | Group B - India vs Zimbabwe | Auckland | |
14, March 2015 | Group A - Australia vs Scotland | Hobart | |
15, March 2015 | Group B - West Indies vs UAE | Napier | |
15, March 2015 | Group B - Ireland v Pakistan | Adelaide Oval | |
18, March 2015 | 1st Quarter-Final | Sydney | |
19, March 2015 | 2nd Quarter-Final | Melbourne | |
20, March 2015 | 3rd Quarter-Final | Adelaide | |
21, March 2015 | 4th Quarter-Final | Wellington | |
24, March 2015 | 1st Semi-Final | Auckland | |
26, March 2015 | 2nd Semi-Final | Sydney | |
29, March 2015 | THE WORLD CUP 2015 FINAL | Melbourne |
Subscribe to:
Comments (Atom)